Pages

৯/১১ পৃথিবী থেকে মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করার এক ক্রুসেডীয় সিদ্ধান্ত ও তেলের খনির নিয়ন্ত্রন!

আজকে সেই ৯/১১:
৯/১১ যদিও আমেরিকায় হামলার দিন তথাপি এই দিনটি মাইল ফলক হিসেবে থাকবে সারা মুসলিম বিশ্বকে বদলে দেওয়ার জন্য। নিজেদের বানানো আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে পুঁজি করে পুরো পৃথীবির মুসলিমদের ভবিষ্যৎ নির্ধারন করে ফেলে বুশ প্রসাশন, তথা সেই মাস্টার মাইন্ড "বনী ইসরাঈল"।

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সকাল। সেদিনের আবহাওয়া ছিল চমৎকার। মানুষ ধীরে ধীরে কর্মস্থলের দিকে যাচ্ছিলেন।

সকাল ৮:৪৫ মিনিটে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৬৭ বিমানটি প্রায় বিশ হাজার গ্যালন জেট ফুয়েল নিয়ে বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র বা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের নর্থ টাওয়ারে আঘাত করে। এটি ছিল ১১০ তলা ভবন যার ৮০তম তলায় বিমান আঘাত করে। মুহূর্তের মধ্যে কয়েকশ মানুষ মারা যায়। ঠিক ১৮ মিনিটের মাথায় ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের আরেকটি বোয়িং ৭৬৭ বিমান সাউথ টাওয়ারের ৬০তম তলায় ঢুকে পড়ে। প্রচন্ড বিস্ফোরণ হয়, ভবনের বিভিন্ন অংশ খন্ড-বিখন্ড হয়ে আশপাশের ভবনগুলোর ওপর ছড়িয়ে পড়ে।

অসংখ্য মানুষ যখন টুইন টাওয়ারের ওপর চোখ সেঁটে রেখেছেন তখনই ৯:৪৫ মিনিটে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের আরেকটি বিমান বোয়িং ৭৫৭ আঘাত করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের সদরদপ্তর পেন্টাগনের পশ্চিম অংশে। এই পয়েন্ট মনে রাখুন। 

নিউজার্সির বিমানবন্দর থেকে চতুর্থ বিমানটি উড়েছিল ক্যালিফোর্নিয়ার উদ্দেশ্যে। ৪০ মিনিটের মধ্যেই বিমানটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। কিন্তু বিমানটি যাত্রা করেছিল নির্ধারিত সময়ে চেয়ে দেরিতে। ১০:১০ মিনিটে পেনসিলভানিয়ার একটি মাঠে আছড়ে পড়ে বিমানটি। এই পয়েন্টিও মনে রাখুন।
বিশ্লেষনঃ
আসলে এই বিষয় নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে অসংখ্য অসংখ্য অমুসলিম বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট, জার্নালিস্ট, আইনজীবী, রাজনীতিবিদ। আপনারা জানেন এর পরেও শেয়ার করছি কিছু বিষয়।

- তৃতীয় যে বিমানটি হামলা করে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগনে তার কোন ভিডিও ফুটেজ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি, বরং ফুটেজে এটাই বোঝা গিয়েছিল একটি ক্রুজ মিসাইল হামলা করেছে। মহা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে, ঘটনার দিনই পেন্টাগনের ছবিটি প্রকাশিত হয়, এমনকি নিউজ চ্যানেলগুলো তাৎক্ষণিকভাবে পেন্টাগনের ভিডিও চিত্র প্রচার করে। কিন্তু এসব চিত্রে পেন্টাগনে আছড়ে পড়া বিমান বা এর ধ্বংসাবশেষের কোন ছবি দেখা যায়নি কেন? 

অথচ মজার ব্যাপার কি জানেন ? যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর পেন্টাগন বিশ্বের সবচেয়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত ভবন এটি। পেন্টাগনের রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে অত্যাধুনিক রাডার ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। রয়েছে অ্যান্ড্রুস এয়ার ফোর্স ঘাঁটি, পেন্টাগনের সুরক্ষার জন্য যেখানে ১১ মাইল পর্যন্ত এলাকাজুড়ে সবসময় সতর্কতা ব্যবস্থাসহ যুদ্ধবিমান প্রস্তুত থাকে। অথচ নিউইয়র্কে কথিত হামলা শুরু হওয়ার ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট পর পেন্টাগন আক্রান্ত হলেও সেখানে কোনো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করা হয়নি। আজ পর্যন্ত পেন্টাগনে হামলার কোনো ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করা হয়নি।

রবার্ট ফিস্ক প্রশ্ন করেছিলেন, ‘পেন্টাগনে যে বিমান বিধ্বস্ত হয়, তার যন্ত্রাংশগুলো (ইঞ্জিন ইত্যাদি) কোথায় গেল?’

- আর চতুর্থ যে বিমান পেনসিলভেনিয়ায় আছড়ে পড়ে তারও কোন ধ্বংসাবশেষের কোন ছবি কখনোই দেখা যায়নি!

- আর্কিটেক্ট রিচার্ড গেজ যিনি স্টিল-ফ্রেম ও ফায়ার-প্রুফ বিল্ডিং নিয়ে বিশ বছর ধরে কাজ করেছেন, তিনি বলেছেন এটা Controlled demolition অর্থাৎ নিয়ন্ত্রিত হামলা। সুত্রঃ http://goo.gl/dMbOM9

- লন্ডনের দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকায় ২০০৭ এর ২৫ জুলাই ‘ইভেন আই কোয়েশ্চেন দ্য ‘ট্রুথ’ অ্যাবাউট ৯/১১’ শীর্ষক এক নিবন্ধে ফিস্ক লিখেছিলেন, ‘আমি বৈজ্ঞানিক বিষয়গুলো সম্পর্কে বলছি। উদাহরণস্বরূপ, এটা যদি সত্য হয়, সবচেয়ে অনুকূল অবস্থায় কেরোসিন ৮২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে পুড়ে, তাহলে টুইন টাওয়ারের স্টিলের দণ্ডগুলো- যার গলনাঙ্ক প্রায় ১ হাজার ৪৮০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বলে ধরা হয়- একই সময়ে ভেঙে পড়ল কীভাবে? (এগুলো ৮.১ থেকে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে ভেঙে পড়েছিল)’

- বিবিসি সাংবাদিক অ্যালান হার্ট প্রমাণ-সহ দাবী করছেন যে, এই কাজের পিছনে একজন আছে, তা হলো মোসাদ। 
সুত্রঃ http://goo.gl/3zJFFf

- সেই ফ্লাইটে পেন্টাগনের কিছু উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তার যাওয়া বাতিল করা হয় কেন?

- সালমান রুশদি কে না চিনে? যারা সাম্রাজ্যবাদীদের টাকা খেয়ে নিজ ধর্মের বিরুদ্ধে তথাকথিত নাস্তিকতা দেখাচ্ছে। পুরো পৃথিবীতে নাস্তিকদের অন্যতম গুরু, তসলিমার সাবেক বেড পার্টনার বিতর্কিত "স্যাটানিক ভার্সেস" লিখে সাম্রাজ্যবাদীদের থেকে বাহবা কুড়িয়েছিল। সেদিন তার নিরাপত্তার দায়িত্তে থাকা স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তার সেই ফ্লাইটে যাওয়া বাতিল করে কেন?

- জর্জ বুশের কাজিন, জিম পিয়ার্সের সেদিন দক্ষিনের টাওয়ারে ১০৫ তলার কনফারেন্স কেন বাতিল করে পাশের মিলেনিয়াম হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় ? অথচ তার কোম্পানির হেড অফিস ছিল টুইন টাওয়ারে!

-  ইসরাইলি টেলিকম কম্পানি odigo কিভাবে হামলার ২ ঘন্টা আগে জানতে পারলো। http://goo.gl/MCn9Hb

- টুইন টাওয়ারে হামলার খবরে ফ্লাইট ১১ এবং ফ্লাইট ১৭৫-এর যাত্রী পাঁচ ইসরাইলী নাগরিক আনন্দ-উল্লাস করে। ফলে তাদের ওপর সন্দেহের সৃষ্টি করে। মোসাদ এজেন্ট হিসেবে যখন ঐ পাঁচ ইসরাইলীর পরিচয় উন্মোচন হয়ে যায়, তখনই ইসরাইল সরকার প্রভাব খাটিয়ে মার্কিন কারাগার থেকে তাদের মুক্ত করে নিয়ে যায়। গ্রেফতারকৃত পাঁচ ইসরাইলীর মধ্যে অন্তত দু'জন মোসাদ-এর সার্ভিলেন্স টিমের সদস্য ছিল বলে মার্কিন পত্রপত্রিকায় আসে এবং উইকিলিঙ্কস এই তথ্য দিয়েছিল।

- মার্কিন চলচ্চিত্রকার ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার মাইকেল মুরের ‘ফারেনহাইট ৯/১১’ (২০০৪ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘গোল্ডেন পাম’ জয়ী) তথ্যচিত্রে দেখানো হয়েছে, টুইন টাওয়ারে প্রথম বিমানটির আঘাত হানার কথা যখন প্রেসিডেন্ট বুশকে জানানো হয়, তখন তিনি ফ্লোরিডায় শিশুদের একটি স্কুলে অবস্থান করছিলেন। তাকে দ্বিতীয় বিমান আঘাত হানার কথা জানানোর পরও তিনি ভাবলেশহীনভাবে আরও অন্তত সাত মিনিট শিশুদের নিয়ে ব্যস্ত থাকেন - http://goo.gl/awjTox

বুশকে যখন প্রথম কানে কানে খবর দেয়া হয়েছিল তখন বুশের ভাষ্য অনুযায়ী তাকে বলা হয়েছিল America Under Attack. অথচ যারা Leap Reader Expert তারা বলেছিল এধরনের কোনো কথা তার কানে বলা হয়নি। তাহলে কি বলা হয়েছিল - http://goo.gl/yy2CBe?

পরে বুশ বলেছিলেন, তিনি ওই শ্রেণিকক্ষে প্রবেশের আগেই প্রথম বিমানের আঘাত হানার কথা জেনেছিলেন। তিনি টেলিভিশনে এ দৃশ্য দেখেছিলেন। অথচ বাস্তবতা হল, প্রথম আঘাতের ভিডিওচিত্রটি সেদিন অনেক পরে দেখানো হয়েছিল। তাছাড়া ওই স্কুলের প্রিন্সিপাল বলেছেন, সেখানে বা আশপাশে কোনো টেলিভিশন ছিল না। এতে প্রশ্ন জাগে, বুশ কি তবে মিথ্যা বলেছিলেন? বলে থাকলে কেন তা বলেছেন?

সবচেয়ে মহা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রশ্ন??

- অনেকেই জানে না, টুইন টাওয়ারে হামলায় দুইটি বিল্ডিং ধ্বংস হয়, কিন্তু না বন্ধুরা তৃতীয় একটি বিল্ডিং যা এর পাশে ছিল তা ও ধ্বংস হয়। টুইন টাওয়ার ধ্বংসের কয়েক ঘণ্টা পর ৩৫০ ফুট দূরের একটি ভবন ধসে পড়ে, যা নিয়েও রয়েছে অনেক প্রশ্ন। এ প্রসঙ্গে রবার্ট ফিস্ক লিখেছেন- ‘ তৃতীয় টাওয়ার বা তথাকথিত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ভবন ৭-এর ক্ষেত্রেই বা কী ঘটেছিল, যা ১১ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫-২০টায় তার ভিতের ওপর ৬.৬ সেকেন্ডের মধ্যে ধসে পড়ে? এ ভবনটিকে কোনো বিমান আঘাত না করা সত্ত্বেও তা এমন সুচারুভাবে ধসে পড়ল কেন? তিনটি ভবনেরই ধ্বংসের কারণ বিশ্লেষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল দি অ্যামেরিকান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনলজিকে। কিন্তু তারা ওই তৃতীয় টাওয়ার ধ্বংসের কারণ সম্পর্কে কোনো রিপোর্ট দেয়নি। টুইন টাওয়ার ধ্বংসের কারণ সম্পর্কে যে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল, সেটাকে যন্ত্রকৌশল বিদ্যার দুজন খ্যাতনামা মার্কিন অধ্যাপক ‘প্রতারণাপূর্ণ’ বলে আইনগতভাবে চ্যালেঞ্জ করেন।’

এরপর ৯/১১ ঘটনার অজুহাতে স্বাধীন দুটি দেশ ইরাক ও আফগানিস্তান আক্রমণ করা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ নিরীহ নারী-পুরুষ ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষকে উদ্বাস্তু বানানো হয়েছে। দেশ দুটিকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করে নিদেনপক্ষে একশ বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কি বোঝা যায় এর মাধ্যমে ?

এরপর লাদেন কে নিয়ে নাটকের পর অতি সম্প্রতি ওসামার মৃত্যু নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার সাবেক কর্মী এবং গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে অভিযুক্ত এডওয়ার্ড স্নোডেন। ক’দিন আগে মস্কো ট্রিবিউনে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তার কাছে তথ্য-প্রমাণ আছে, ওসামা বিন লাদেন এখনও জীবিত। তিনি ভালো আছেন এবং বাহামা দ্বীপে অবস্থান করছেন। তিনি সিআইএ’র কাছ থেকে এক লাখ ডলারের বেশি মাসোহারা পাচ্ছেন। এ অর্থ সরাসরি নাসাউ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর হচ্ছে।

স্নোডেন আরও বলেছেন, সিআইএ পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার যোগসাজশে ওসামার ভুয়া মৃত্যুর আয়োজন করেছিল। তার মৃত্যু হয়েছে জানার পর কেউ আর তার সম্পর্কে জানতে চায়নি। ফলে তাকে লুকিয়ে রাখা সহজ হয়েছে। দাড়িবিহীন অবস্থায় এবং সামরিক জ্যাকেটে কেউ তাকে চিনতে পারেনি। যদিও আসলে এই কথা স্নোডেন বলেছে কিনা তা নিয়ে এক ধুম্রজাল সৃস্টি করা হয়!

নাইন-ইলেভেনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা বিশ্বব্যাপী যে ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ শুরু করে তাতে নিহত হয় কয়েক লাখ বেসামরিক মানুষ।

শুধু আফগানিস্তান বা ইরাকে নয়, সারা বিশ্বেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নতুন মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির প্রভাব পড়ে। নাইন-ইলেভেনের পর যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ ও অভিবাসন নীতিতে আসে বিরাট পরিবর্তন। এর শিকার হয় বাকি বিশ্বের মানুষ, বিশেষত মুসলমানরা। এমনকি খোদ যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মুসলিম জনগোষ্ঠীও নানাভাবে নিগৃহীত হয়। এরপর আফগানিস্তান, ইরাকের পর লিবিয়া, তিউনিসিয়া, সিরিয়া এই দেশগুলো এখন ধ্বংসস্তুপ।

এই ৯/১১ তেই আল-কায়েদার পতন ঘটিয়ে আইএসআইএসের উথান ঘটানোর পরিকল্পনা সূচিত হয়। সূচিত হয় "আয়লান কুর্দি''দের সমুদ্র উপকুলে ভেসে থাকা, 
সূচিত হয় সামহ্যোয়ারইন ব্লগের মাধ্যমে বাংলাদেশে নাস্তিকতার পত্তন, 
সূচিত হয় সিরিয়ায় উপর ব্যারেল বোমার পতনের শব্দের,
সূচিত হয় আরব বসন্ত যার মাধ্যমে পতন ঘটে লিবিয়া, তিউনিসিয়া, মিশরের, ইয়েমেনের.........

এই দীর্ঘ সারি লম্বা হতে আর বেশী কি বাকি?
মুলতঃ ৯/১১ ছিল পুরো পৃথিবী থেকে মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করার এক “ক্রুসেডীয়” চক্রান্ত! যার নেপথ্যে বলি আবারো সেই বনী ঈসরাইল তথা ফ্রি-ম্যাসন।

যা শিখেছি, জেনেছি আমার এই কলম সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে জীবনভর, প্রজম্ম থেকে প্রজম্ম। ধন্যবাদ,  সবাইকে।

Bengal Tiger